দ্রুততম সেঞ্চুরি দিয়ে বিশাল রান করে ইতিহাস গড়লেন সেই বিখ্যাত ক্রিকেটার, স্যালুট নেটিজেনদের

৩৪ বছর বয়সী ফিন ইংল্যান্ডের হয়ে ৩৬ টেস্ট ৬৯ ওয়ানডে ও ২১ টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। ২০১০ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় তার। টেস্টে ১২৫, ওয়ানডেতে ১০২ ও টি-টোয়েন্টিতে তার উইকেট সংখ্যা ২৭ টি। ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশিরভাগ সময় মিডলসেক্সে কাটানো ফিন ২০২২ সালে সাসেক্সে যোগ দেন। সব মিলিয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তার উইকেট সংখ্যা ৫৭০। ইংল্যান্ডের জার্সিতে খেলা প্রসঙ্গে ফিন জানান, ‘ইংল্যান্ডের হয়ে ৩৬ টি টেস্ট সহ ১২৫ ম্যাচ খেলা আমার স্বপ্নকেও ছাড়িয়ে গেছে।

আমি সাসেক্স ক্রিকেট ক্লাবকে ধন্যবাদ জানাতে চাই বিশেষ করে গত ১২ মাস তারা আমাকে যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তার জন্য। মৌসুমের শুরুতেই তারা আমাকে স্বাগত জানায়। ক্রিকেট খেলার জন্য এটা দারুণ জায়গা, কিন্তু আমি সত্যি দুঃখিত যে যোগ দেওয়ার পর মাঠে বেশি কিছু করতে পারিনি।”ক্রিকেট আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে আর আমিও আশা করছি নিজের সামর্থ্য দিয়ে ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও ফিরিয়ে দিব। তবে এখন আপাতত খেলা দেখাকে উপভোগ করবো।’সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক দলে তাকে বেশ কয়েকবছর দেখা যায় নি, নিঃসন্দেহে তাকে মিস করেছে ক্রিকেট বিশ্ব।

যদিও আজকালকার দুদিনের ক্রিকেট ভক্তরা হয়তো এই বোলারকে চেনেও না।কিছুদিন আগেই ইংল্যান্ডের তারকা ক্রিকেটার স্টুয়ার্ট ব্রড আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন, তাকে সম্মান জানিয়েছে সারা বিশ্বের ক্রিকেটভক্তরা। আর এবার আরো এক ইংল্যান্ড তারকা বোলার ক্রিকেটকে চিরবিদায় জানালেন। কোনো ধরনের ক্রিকেটেই তাকে আর দেখা যাবে না, বিভিন্ন রকম ভাবে চোট সমস্যায় জর্জরিত হয়েছেন তিনি বারংবার। আর শেষমেশ সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েই ফেললেন।আজকালকার দুদিনের ক্রিকেট ভক্তরা তাকে না চিনলেও, একসময় তিনি ইংল্যান্ড দলের ত্রাস ছিলেন।

আর এবার সব ধরণের ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেন ইংলিশ পেসার স্টিভেন ফিন। হাঁটুর চোটে ভুগে ২০২৩ সালের বেশিরভাগ সময়ই তাকে খেলার বাইরে থাকতে হয়েছে। আর তাইতো শেষ পর্যন্ত ১৮ বছরের পেশাদার ক্রিকেটকে বিদায় বলতে হল এই পেসারকে।সাসেক্স ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বার্তায় ফিন বলেন, ‘গত ১২ মাস ধরেই আমি চোট নিয়ে লড়াই করছি। অবশেষে স্বীকার করছি যে আমি এই লড়াইয়ে হেরে গেছি। আমি অবিশ্বাস্যভাবে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি, ২০০৫ সালে মিডলসেক্সের হয়ে যখন আমার অভিষেক তখন থেকে ক্রিকেট খেলতে পেরেছি বলে। যাত্রাটা কখনোই মসৃণ ছিল না। তবুও আমি এটাকে ভালোবাসি।’

সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক দলে তাকে বেশ কয়েকবছর দেখা যায় নি, নিঃসন্দেহে তাকে মিস করেছে ক্রিকেট বিশ্ব। যদিও আজকালকার দুদিনের ক্রিকেট ভক্তরা হয়তো এই বোলারকে চেনেও না।